Saturday, June 21, 2014

কিছু জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন??

কিছু জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন??
ভালবাসার মানুষ যত খারাপই হোক আপনারকাছে সে সব সময়ই ভালো..... .
তার সাথে আপনার সম্পর্ক শেষ হওয়ার পরও কেউ যদি তাকে নিয়ে খারাপ কোন মন্তব্য
করে তখন আপনি খুব রেগে যান হয়তো কাউকে বুঝতে দেন না...

ভালোবাসা নিয়ে যারা খেলা করে তারাই ভালোবাসা পায়। যারা মন থেকে চায় তাদের কাছে ভালোবাসা ধরা দেয় না। কখনোই না।

ভালবাসা কি খেলনা?? ইচ্ছা হল খেললাম, ইচ্ছা হল ভেঙে দিলাম??অনেকেই বলতে শুনি ওর সাথে ব্রেক-আপ করে ফেলব... ওর সাথে রিলেশন রাখবো না...আজ যদি এটা ভাবেন তাহলে সেদিন রিলেশন কেন করেছিলেন?? কেন এত দিন ধরে সেটা বয়ে এনেছেন...??  আজ বলেন আমার এই সমস্যা, ওই সমস্যা... 

এই কারনে রিলেশন রাখবো না...

তাহলে সেদিন কেন ভাবেন নাই??একটা মানুষকে হাসানো অনেক কঠিন কিন্তু তাকে কাঁদানো অনেক সহজ...অনেকেই বলতে শুনি ওর সাথে ব্রেক-আপ করে ফেলব... ওর সাথে রিলেশন রাখবো না...আজ যদি এটা ভাবেন তাহলে সেদিন রিলেশন কেন করেছিলেন?? কেন এত দিন ধরে সেটা বয়ে এনেছেন...?? আজ বলেন আমার এই সমস্যা, ওই সমস্যা... এই কারনে রিলেশন রাখবো না...তাহলে সেদিন কেন ভাবেন নাই??একটা মানুষকে হাসানো অনেক কঠিন কিন্তু তাকে কাঁদানো অনেক সহজ...বিশ্বাস একটা কাগজের মত... একবার ভাজ করলে তার পর আগের মত করার যতই চেষ্টা করেন কখনোই আগের মত হবে না... এক এক জন স্বার্থপরের মত বলে বসেন আমি সরে গেলে ওর জীবন সুন্দর হবে... আসলে কি তাই??ওই ছেলেটা বা মেয়েটা কি আপনাকে ভুলতে পারবে??তার সাথে আপনার সম্পর্কের আগের সময়ে তাকে ফিরিয়ে দিতে পারবেন?? ভালবাসায় কোন রিপ্লেসমেন্ট হয় না... আমার ফ্রেন্ড লিস্টের এক মেয়ে বলতেছে ভাইয়া আমি ওর সাথে ব্রেক-আপ করে ফেলব?? জিজ্ঞাসা করলাম কেন?? ওর প্রতি আমার ফিলিংস আসে না...ওর আমাকে আগের মত সময় দেয় না... অবাক লাগলো... কেমন ভালবাসা??২ দিনে ফিলিংস চলে যায়?? সময় দিতে পারে না তার কারণ তার জানার দরকার নেই...সময় দিতে পারে না এটাই তার কাছে ফ্যাক্ট... Don't Blame People For Disappointing You. Blame Yourself For Expecting Too Much From Them... মেয়েদের একটা জিনিস অবাক লাগে সেটা হলতার সবসময় চায় তার থেকে ৫/৬ বছরের বড় একটা ছেলেরসাথে প্রেম করবে... অথচ তার same age এর একটা ছেলে তাকে প্রচণ্ড ভালবাসলেও তার খেয়াল হয় না... ওই বয়সে বড় ছেলেই যেন তার জন্য... হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলে সুখী হওয়া যায় না... ক্লাস ১০ এ পরে মাস্টার্স এ পড়া ছেলের সাথে প্রেম করলে ওই মেয়ে ছ্যাকা খাবে না তো কে খাবে?? গতকাল এক ছোট ভাই বলতেছে ভাই একটা ঝামেলা করে ফেলছি... কি ঝামেলা?? ভাই গার্ল ফ্রেন্ড তো প্রেগন্যান্ট হয়ে গেছে... অবাক হয়ে গেলাম... ওরা জাস্ট ক্লাস ১০ এ পড়ে... এটা ভালবাসার কোন রূপ?? আমিও তো একজনকে ভালবাসি...৫ বছর হতে চলেছে... কই আজ পর্যন্ত তো তাকে আমি স্পর্শ ও করলাম না... বছরে ২/১ বার দেখা হয়...কতক্ষন জানেন?? ৩০-৪০ সেকেন্ড এর জন্য... মাসে ৪/৫ বার কথা হয়... কতক্ষন জানেন??২-৩ মিনিট ভালবাসা কি মরে গেছে?? না ফিলিংস চলে গেছে... When It Is Hard To Hide Your Tears Then Never Mind. Start Cutting An Onion, Let The Heart Cry. You Just Blame The Onion...মানুষ ভুল করবে এটাই স্বাভাবিক... তাই বলে একজন ভুল কিছু করেছে বলে তাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে?? ভুল গুলো কি শুধরে দেয়া যায় না?? একটা কথাই বলবো কাউকে ভালবাসলে বাসার মতই বাসেন... চিরদিন যদি ভালবাসতে পারেন তাহলে ভালবাসবেন, তা না হলে ভালবাসার দরকার নেই...ভালবাসা আয়না না, একটা ভেঙে গেল আরেকটা কিনে নিলাম..@@@ যদি কেউ আপনাকে অন্ধের মত বিশ্বাস করে তাহলে আপনি তার বিশ্বাসের মূল্য দিতে চেষ্টা করুন । কিন্তূ ভুল করেও তার অন্ধত্বের পরীক্ষা নিতে যাবেন না,কারন একটা সম্পর্ক টিকে থাকে শুধু মাত্র অন্ধ বিশ্বাসের উপর ।আর আপনার সেই পরীক্ষা হয়ত এই বিশ্বাস টুকু ভেঙ্গে দিবে.....!!!


Sunday, June 15, 2014

পুরুষরা প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ভয় পায় যে ৬টি কারণে! -

প্রেম করবো মাথা খারাপ! প্রেম মানুষ করে?’ এমন কথা অনেক পুরুষই বলে থাকেন। কিন্তু এমন কথা বলার পরেও অনেক পুরুষকেই হর হামেশা প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে দেখা যায়। আবার কেউ কেউ সত্যিই প্রেমের সম্পর্ক থেকে অনেক দূরে রাখেন নিজেকে। কিন্তু কেন? পুরুষরা প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে কেনো ভয় পায়?
প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে অধিকাংশ পুরুষই ভয় পায়। নানান দায়িত্ব, ঝামেলা ও জীবনচর্চার পরিবর্তনের ভয়ে অনেক পুরুষই প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে চায় না। এছাড়াও আরো বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলো কারণে পুরুষরা প্রেমের সম্পর্কের দিকে এক পা আগালে তিন পা পিছিয়ে যায়। আসুন জেনে নেয়া যাক প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে পুরুষদের ভয় পাওয়ার ৬টি কারণ সম্পর্কে।

টাকা খরচের ভয়

প্রেম করা মানেই টাকা খরচ। প্রেমিকা কে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া, বিকেলে কিছু খাওয়া, বাসায় নামিয়ে দেয়া, উপহার কিনে দেয়া ইত্যাদি আরো নানান খরচ বেড়ে যায় প্রেম করলে। আর এই বাড়তি খরচ যোগাতে হিমশিম খেতে হয় অধিকাংশ পুরুষকেই। বিশেষ করে যারা নিজে আয় করেন না তাঁরা এই বাড়তি খরচ জোগানোর কথা চিন্তা করে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ভয় পান।

স্বাধীনতা হারানোর ভয়

পুরুষরা মনে করেন একটি নারীর সাথে নিজেকে প্রেমের সম্পর্কে বেঁধে ফেলা মানেই নিজের স্বাধীনতা হারানো। যখন খুশি ঘুম, খাওয়া, রাত করে বাসায় ফেরা ইত্যাদি সব কিছুতেই প্রেমিকার নজরদারির ভয়ে প্রেম করার ইচ্ছাই চলে যায় অনেকের। বিশেষ করে যদি পুরনো প্রেমের তেঁতো অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে প্রেমের সম্পর্কের পথে পা বাড়াতেই ভয় পায় পুরুষরা।

দায়িত্ব নেয়ার ভয়

প্রেমের সম্পর্ক মানেই প্রেমিকার দায়িত্ব নেয়া। আর এই দায়িত্ব নিতে ভয় পান অনেক পুরুষ। প্রেমের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রেমিকার সুবিধা অসুবিধা দেখা, নিরাপত্তা দেয়া, সঙ্গে দেয়া, সময় দেয়া ইত্যাদি আরো নানান রকম দায়িত্ব নিতে হয় পুরুষদেরকে। এক সঙ্গে এতো দায়িত্ব কাঁধে চাপাতে ভয় পায় পুরুষরা। আর তাই অনেক পুরুষই প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ভয় পান।

বন্ধু হারানোর ভয়

অনেক পুরুষই প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ভয় পায় কারণ তাঁরা মনে করে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে বন্ধুরা তাদের থেকে দূরে সরে যাবে। প্রেমিকাকে সময় দিতে গিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় যাওয়া হয়না অধিকাংশ পুরুষেরই। তাছাড়া অনেক সময় প্রেমিকা তার প্রেমিকের বন্ধুদেরকে পছন্দ করে না। ফলে বন্ধুদেরকে দূরে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে প্রেমিকের থেকে। তাই অনেক পুরুষই মনে করে প্রেম করলে বন্ধুত্ব নষ্ট হয়।

ঝগড়া হওয়ার ভয়

বর্তমান সময়ে প্রেম করা মানেই রাত জেগে চ্যাট করা, ফোনে কথা বলা, প্রেমিকার ঘন ঘন ফোন, মিস কল কিংবা ম্যাসেজ আসা। আর কোনো কারণে ফোন ধরতে না পারলেই শুরু হয় ঝগড়াঝাটি। এছাড়াও দেখা করতে না পারা, সময় কম দেয়া ও নানান বিষয় নিয়ে সারাক্ষণই ঝগড়াঝাটি লেগে থাকে অধিকাংশ প্রেমের সম্পর্কে। এসব দেখে অনেক পুরুষই প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ভয় পায়।

পরিবারের ভয়

প্রেম করা মানেই বিয়ের কথা ভাবা। আর নিজের পছন্দের মানুষের সাথে বিয়ের কথা বাসায় জানানোটা যেন পৃথিবীর সবচাইতে কঠিন একটি কাজ। প্রেমিকার বাসায় রাজি করানো, নিজের বাবা মা কে রাজি করানো, আত্মীয় স্বজনের কটু কথার ভয় ইত্যাদি আরো নানান রকম ঝামেলার কথা চিন্তা করে অনেক পুরুষই প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ভয় পায়।

Friday, June 6, 2014

কিছু মজার প্রশ্নের উত্তর।

*শুভ ভাগ্য বোঝাতে আড়াআড়ি আঙুল:-
প্রাচীনকালে খ্রিস্টানরা নাস্তিক্যবাদীদের দৃষ্টি এড়িয়ে মহান স্রষ্টার অনুগ্রহ লাভের জন্য এবং এর মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য শুভ করতে দুই হাতের আঙুলগুলো আড়াআড়ি ভাবে রাখত। এখন, সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ বা চিহ্নের ভাষায় আড়াআড়ি আঙুল বোঝায় ‘গুড লাক’ বা ‘শুভ ভাগ্য’।
*কনে সর্বদা বরের বামে:-
আমরা সবাই লক্ষ করে থাকব কনে সর্বদা বরের বামে থাকে।
এমনকি বিয়ের পরও অধিকাংশ ক্ষেত্রে সচেতন বা স্বভাবসিদ্ধ
নিয়মমত বৌ স্বামীর বামে দাড়ান, বসেন, ছবি তোলেন, আরও কত কী। কখনও বা মনে প্রশ্ন জাগে কনে সর্বদাই বরের বাম পাশে কেন? কারণটি মজার। প্রথাটি চালু হয়েছিল সেই
যুগে, যখন শক্তিমানকে পুজো করত মানুষ। বীরের ছিল আলাদা মর্যাদা। জোর যার মুল্লুক তার অনেকটা এমনছিল সামাজিক কাঠামো। তখন বর পাশের গ্রাম বা রাজ্য হতে তার পছন্দনীয়
পাত্রীকে বা কনেকে তুলে আনতেন বা অনেকটা জোর করে বিয়ে
করতেন। এমন প্রায়ই হত বৌ নিয়ে নিজের বাড়ি ফিরবার
পথে কনের রুপমুগ্ধ অন্য কারও দ্বারা বা কনের আত্মীয়-পরিজনের হামলার মুখোমুখি হতে হত। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বর কনেকে রাখত বামে আর ডানহাত রাখত কোমরে রাখা তলোয়ারের উপর।
*পেন্সিল কেন ষড়ভুজ:-
অধিকাংশ পেন্সিলের বাইরের গঠন ষড়ভুজাকার, গোল
নয়। কারন ষড়ভুজাকার পেন্সিলের প্রস্তুত খরচ গোলাকারের তুলনায় কম। একই পরিমাণ কাঠে ষড়ভুজাকার পেন্সিল প্রস্তুত করা যায় ৯টি অথচ গোলাকার পেন্সিল হয় ৮টি। এছাড়াও ষড়ভুজাকার পেন্সিল টেবিলে গড়ায় কম।
*টেনিসে শূন্য পয়েন্ট বা লাভ:-
টেনিস খেলা
হিসাবে প্রথম জনপ্রিয়তা অর্জন করে ফ্রান্সে।
ওই সময় স্কোর বোর্ডে শূন্য পয়েন্টকে কেউ কেউ ডিম বলে ডাকত, যেহেতু শূন্য দেখতে
অনেকটা ডিমের মত।ফ্রেঞ্চ ভাষায় ডিম হলো loeut যার উচ্চারণ লাভ। পরবর্তীতে টেনিস যখন ইংল্যান্ডে এ জনপ্রিয়তা পেল ফ্রেঞ্চ loeut ইংরেজিতে হয়ে গেল লাভ। এখন বাংলাদেশে ব্যাডমিন্টন বা টেনিস উভয় খেলাতেই শূন্য স্কোরের পরিবর্তে ‘লাভ’ উচ্চারণ জনপ্রিয়।
*ছেলেদের ডানপাশে মেয়েদের বামে:-
কাজে কর্মে অধিকাংশই ডান হাত ব্যবহার করে থাকে। জামার বোতাম ডানপাশে এবং ছিদ্রটি বাঁদিকে থাকায় লাগানো যায় বেশ সহজে। ছেলেদের জামার বোতাম ডানে হলেও,
মেয়েদেরটা কিন্তু বামে। কারন, প্রথম যখন বোতাম আবিষ্কৃত হয়, এটি ছিল বেশ মূল্যবান এবং একমাত্র অবস্থাসম্পন্ন কারও বোতাম লাগানো জামা পরা সম্ভব ছিল। এদিকে আবার ওই সময়ে অবস্থা সম্পন্ন বাড়ির মেয়েরা জামা নিজের হাতে পরতেন না। পরিচারিকা পরিয়ে দিত। যেহেতু পরিচারিকা মেয়েটির সামনে দাড়িয়ে জামার বোতাম লাগাত
তাই পরিচারিকার সুবিধার জন্য জামার বোতাম থাকত বামে। সেই রেওয়াজটি এখনও রয়ে গেছে।
*গ্লাস ঠোকাঠুকি :- 
কোন উত্‍সবে পানের আগে গ্লাস ঠোকাঠুকির দৃশ্যের অবতারণা টিভি ও চলচ্চিত্রের পর্দায় আমরা হর-হামেশা দেখি । আর আমাদের সমাজে যারা পানে অভ্যস্ত তারা তো এটি নিজেরাই করেন। কিন্তু কেন করেন? একটি প্রাচীন বিশ্বাস থেকেই করেন। সেই প্রচীন কাল থেকে ভাবা হয় কোন উত্‍সব মানেই শয়তানের উপস্থিতি। উত্‍সবের নিরাপত্তা বজায় রাখতে এবং একে আনন্দমুখর করতে শয়তানকে তাড়ানো হয়। খ্রিস্টিয় বিশ্বাস থেকে শয়তান তাড়াতে চার্চে ঘন্টা বাজাতে হয়। ঘন্টাধ্বনির প্রতিরুপ শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে শয়তান তাড়াতেই গ্লাস ঠোকাঠুকি। বলা বাহূল্য যে, এখন প্রায় বেশিরভাগ মানুষি সেটা মেনে এই কাজ করে না ।

Sunday, June 1, 2014

আমি বৃষ্টি দেখেছি

আমি বৃষ্টি দেখেছি, বৃষ্টির ছবি এঁকেছি. . .
আমি রোদে পুড়ে ঘুরে ঘুরে. . . অনেক কেঁদেছি।

আমার আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখার খেলা থামে নি,
শুধু তুমি চলে যাবে আমি স্বপ্নেও ভাবিনি. . . .
আমি বৃষ্টি দেখেছি. . . .

চারটে দেয়াল মানেই নয়তো ঘর,
নিজের ঘরেও অনেক মানুষ পর।
কখন কিসের টানে মানুষ পায় যে খুঁজে বাঁচার মানে,
ঝপসা চোখে দেখা এই শহর. . .

আমি অনেক ভেঙেচুরে, আবার শুরু করেছি. . .
আবার পাওয়ার আশায় ঘুরে মরেছি. . .
আমি অনেক হেরে গিয়েও হারটা স্বীকার করিনি,
শুধু তোমায় হারাবো আমি স্বপ্নেও ভাবিনি. . . .
আমি বৃষ্টি দেখেছি. . . .